ভবিষ্যতের যাত্রীবাহী বিমানের নতুন একটি নমুনা তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। যাত্রী পরিবহনে নতুন মাত্রা যোগ করতে এটি তৈরি করছে তারা। ত্রিভূজাকৃতির এ নমুনা বিমানটির ইতোমধ্যে পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নাসা।
‘এক্স-৪৮সি’ মডেলের বিমানটি নাসা’র নকশা অনুযায়ী তৈরি করছে মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এটি তৈরি হচ্ছে ব্রিটেনে।
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সর্বাধুনিক এ বিমানের বাণিজ্যিকভাবে যাত্রী পরিবহন চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা করছে নাসা। এর আগে ২০১২ সালের পুরোটা সময়ই ব্রিটেনে এর পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন চলবে বলে জানিয়েছেন নাসার প্রকৌশলীরা।
তবে বিমানে যারা জানালার পাশে বসে ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য একটু হতাশার খবর আছে। ধারণক্ষমতা বাড়াতে এবং জ্বালানি অপচয় কমাতে নকশায় জানালার পাশে কোন আসন রাখা হয়নি।
এর আকার আকৃতি যে কারো গোয়েন্দা বিমানের কথা মনে করিয়ে দেবে। আকাশে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে উড়া ও দিক পরিবর্তন সহজ করতে যাথাসম্ভব বাতাসের বাধা উপেক্ষা করার মতো গঠন এতে দেওয়া হয়েছে।
নাসা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১৫-২০ বছরের মধ্যে এটি যাত্রী পরিবহনের উপযোগী হওয়ার পাশাপাশি সামরিক প্রয়োজনেও ব্যবহার উপযোগী হবে।
নাসার দেওয়া তথ্য মোতাবেক, বিমানটির ডানার দৈর্ঘ্য ২০ ফুটেরও বেশি এবং ওজন ২শ’ ২৭ কিলোগ্রাম। বিমানটির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ২শ’ ২৫ কিলোমিটার এবং আকাশে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে সক্ষম।
‘এক্স-৪৮সি’ মডেলের বিমানটি নাসা’র নকশা অনুযায়ী তৈরি করছে মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এটি তৈরি হচ্ছে ব্রিটেনে।
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সর্বাধুনিক এ বিমানের বাণিজ্যিকভাবে যাত্রী পরিবহন চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা করছে নাসা। এর আগে ২০১২ সালের পুরোটা সময়ই ব্রিটেনে এর পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন চলবে বলে জানিয়েছেন নাসার প্রকৌশলীরা।
তবে বিমানে যারা জানালার পাশে বসে ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য একটু হতাশার খবর আছে। ধারণক্ষমতা বাড়াতে এবং জ্বালানি অপচয় কমাতে নকশায় জানালার পাশে কোন আসন রাখা হয়নি।
এর আকার আকৃতি যে কারো গোয়েন্দা বিমানের কথা মনে করিয়ে দেবে। আকাশে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে উড়া ও দিক পরিবর্তন সহজ করতে যাথাসম্ভব বাতাসের বাধা উপেক্ষা করার মতো গঠন এতে দেওয়া হয়েছে।
নাসা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১৫-২০ বছরের মধ্যে এটি যাত্রী পরিবহনের উপযোগী হওয়ার পাশাপাশি সামরিক প্রয়োজনেও ব্যবহার উপযোগী হবে।
নাসার দেওয়া তথ্য মোতাবেক, বিমানটির ডানার দৈর্ঘ্য ২০ ফুটেরও বেশি এবং ওজন ২শ’ ২৭ কিলোগ্রাম। বিমানটির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ২শ’ ২৫ কিলোমিটার এবং আকাশে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে সক্ষম।